কলকাতা, ডিসেম্বর, ২০২১:অ্যাকাডেমি অফ ফাইন আর্টস এ যুগলবন্দির ব্যানারে এক চিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছিল। মোট ৪০ টি অভূতপূর্ব চিত্র দিয়ে গ্যালারিকে সাজান হয়েছিল।
এই যুগলবন্দির সহ কর্ণধার ডক্টর অশোক রায় যিনি সঙ্গীত যাত্রা শুরু করেন মাত্র ৬বছর বয়স থেকে। ৮বছর বয়সে তিনি প্রথম পারফর্ম করার সুযোগ পান কলকাতার রবীন্দ্রসদন এ "চিত্রাঙ্গদা"নৃত্যনাট্যের প্রধান গায়ক হিসেবে। তিনি রবীন্দ্র সঙ্গীত ও সেমি ক্লাসিক্যাল গানে পারদর্শী। রবীন্দ্র সঙ্গীত অ্যালবাম এর জন্য তিনি "নিখিল বঙ্গ সঙ্গীত সন্মান ২০১৮,এবং "মাদার তেরেসা আর্ট অ্যান্ড কালচারাল অ্যাওয়ার্ড ২০১৯" সম্মানে ভূষিত হন।এতেই তিনি সীমাবদ্ধ থাকেননি এর সাথে গীত- গোবিন্দ,নজরুলগীতি,ফোক,ভক্তিমূলক তার সাফল্যের যাত্রায় সুন্দরভাবে ভারসাম্যপূর্ণ।
মিতালী প্রামাণিক, গণনা করার মতো একটি নাম
ইতিমধ্যেই ভারতের চারুকলার ক্ষেত্র
তার পেইন্টিং ক্যারিয়ারের ২৯ বছর পূর্ণ করেছেন।
বঙ্গীয় সঙ্গীত পরিষদ ১৯৯৯ সালে অঙ্কনরত্ন পুরস্কার পান।
তিনি পেইন্টিং এর মধ্যে সমগ্রকে মন্ত্রমুগ্ধ করে।
রাধা - কৃষ্ণের মতো "অভিসার", মৃগাতৃষ্ণা, রতি সুখসারে ॥ তার অন্যদিকে প্রকৃতিভিত্তিক কাজগুলো হচ্ছে রঙ, সতেজতা এবং শক্তিতে পূর্ণ। তিনি অসংখ্য জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক শিল্প প্রদর্শনী এবং সম্মান পেয়েছেন। ওনার পেইন্টিং বাণিজ্যিকভাবে শুধুমাত্র ভারতে নয় বিদেশেও পারি দিয়েছে।
ওনার এই পেইন্টিং এ দেখা গেল গভীরভাবে নারীর অনুভূতি চিত্রিত তার সাথে জড়িত আনন্দ থেকে দুঃখ, রাগ থেকে হতাশা পর্যন্ত তার ক্যানভাসের মাধ্যমে পাওয়া গেল মোক্ষের লালসা। ওনার পেইন্টিং যে আবেগপূর্ণ
নারীর দোল চিরন্তন, মা কিনা দুর্গা বা রাধিকা বা আধুনিক যুগের নারী।
এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন চিত্রকলার অনেক বিশিষ্ট ব্যক্তিরা। সমগ্র অনুষ্ঠানটি কোভিড বিধি মেনে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
0 Comments