ডিজিটাল ডেস্ক,কলকাতা, মার্চ,২০২২: বর্জ্য বর্তমান সময়ে শুধুমাত্র পরিবেশকে নয় মানুষকেও এক অস্থিরতার জায়গায় পৌঁছে দিচ্ছে। সেই বর্জ্য পদার্থ নিয়ে বিভিন্ন সময়ে অনেক পরিবেশবিদ এবং তার সাথে সাধারণ মানুষ সচেতনতা গড়ে তোলার চেষ্টা করেছেন।
গুরু নানক ইনস্টিটিউট অফ ফার্মাসিউটিক্যাল সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির (ডিএলআইসিএসটি) বিভাগীয় প্রধান (HOD) ড. স্বাতী চক্রবর্তীর (নন্দী) নতুন বই ‘ইলেক্ট্রনিক ওয়েস্ট-এ গ্লোয়িং কনসার্ন ইন এনভায়রনমেন্ট’ প্রকাশিত হলো শনিবার ২৬ মার্চ কলকাতা প্রেস ক্লাবে। উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গ দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্যদের চেয়ারম্যান ড. কল্যাণ রুদ্র, কলকাতা মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনের মেয়র-ইন-কাউন্সিল সন্দ্বীপন সাহা, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্টারন্যাশনাল রিলেশনস বিভাগের অধ্যাপক ওমপ্রকাশ নিম্ন এবং কবি প্রসূন ভৌমিক ।
ড. স্বাতী চক্রবর্তী (নন্দী) একজন পরিবেশপ্রেমী এবং গবেষক যিনি সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট-এর বাস্তবায়ন, ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, স্বাস্থ্য সংক্রান্ত বিভিন্ন ঝুঁকির মূল্যায়ন, এবং কার্বন নির্গমন নিয়ন্ত্রণ, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, জীবন চক্র মূল্যায়ন প্রভৃতি বিভিন্ন দিকের কাজের সঙ্গে যুক্ত। এছাড়াও তিনি একাধিক ইংরেজি এবং আঞ্চলিক দৈনিক সংবাদপত্রের জন্য নিয়মিত লেখেন। তাঁর গবেষণামূলক বেশ কিছু লেখা ইতিমধ্যেই জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্তরে আলোচিত হয়েছে।
তাঁর সদ্য প্রকাশিত বই সম্পর্কে, ড. স্বাতী জানান, ‘আমার বইটি এমন সব তথ্যে পূর্ণ যা বিশ্ব জাতীয় উপ-জাতীয় এবং স্থানীয় পর্যায়ে ইলেকট্রনিক বর্জ্য প্রবাহের ভৌগলিক বৈশিষ্ট্য প্রকাশ করে। শুধুমাত্র তাই নয় বইতে রয়েছে ইলেকট্রনিক বজ্র পদার্থ কিভাবে পরিবেশে জমে যাচ্ছে এবং আগামী দিনের এর প্রভাব । ইলেকট্রনিক বর্জ্য তখন তৈরি হচ্ছে তার সঠিক ভাবে নষ্ট করা হচ্ছে না এর ফলে পরিবেশ ও মানুষের ক্ষতি করছে। আমরা থেকে ট্রনিকস পণ্যের প্রতি নির্ভরশীল কিন্তু ইলেকট্রনিক বর্জ্যের প্রতি একেবারেই নির্ভরশীল নয়।
0 Comments