নিউজ ডেস্ক,কলকাতা, জানুয়ারি,২০২২:-উইলসন ক্রডেজ ইন্ডিয়া প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি তাদের পণ্যের লোগো প্রকাশ করল কলকাতা প্রেস ক্লাবে। লোগো প্রকাশ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সংস্থার গ্রুপ সিইও সুন্দরম চৌধুরী ও অভিনেত্রী দেবশ্রী ভট্টাচার্য। এই সংস্থার ৬০টিরও বেশি পণ্য ইতিমধ্যেই সমৃদ্ধি লাভ করেছে।
ফ্লোর এবং ওয়াল টাইলস, স্যানিটারি ওয়্যার, বাথরুম ফিটিংস, ওয়ালপেপার, বাড়ির আসবাবপত্র সহ নানা দ্রব্য তৈরিতে সিদ্ধহস্ত এই সংস্থা। এই সংস্থার তৈরি পণ্য সারা বিশ্বেই পরিচিতি লাভ করেছে।
আমাদের এই বাংলায় বেশিরভাগ টাইলস, বাথরুম ফিটিংস কোম্পানিগুলি উত্তর এবং পশ্চিম ভারতে তৈরি হয়। অর্থাৎ মুম্বই, দিল্লি, গুজরাটেই এই উৎপাদনকারী সংস্থাগুলির অবস্থান। সেখানকার তৈরি এই সমস্ত পণ্য সারা দেশে বিক্রি হয়।
পূর্ব ভারতের দু-চারটি সংস্থা উৎপাদন করলেও প্রতিযোগিতার বাজারে তাদের অবস্থান খুবই সীমিত। উইলসন ক্রডেজ ইন্ডিয়া প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি এই বাংলার মাটি থেকেই এই সমস্ত দ্রব্যের উৎপাদন ও বিক্রির ব্যবস্থা করেছে। বর্তমানে এই সংস্থা সারা দেশের বিভিন্ন রাজ্যে এই দ্রব্যের পরিবেশনের কাজ শুরু করেছে। দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে প্রতিবেশী বাংলাদেশ, নেপাল, মায়ানমার ও দুবাইতে পা রাখতে চলেছে সংস্থার তৈরি জিনিসপত্র। এই সংস্থার ৬০ টিরও বেশি পণ্য ইতিমধ্যেই সমৃদ্ধি লাভ করেছে।
ফ্লোর এবং ওয়াল টাইলস, স্যানিটারি ওয়্যার, বাথরুম ফিটিংস, ওয়ালপেপার, বাড়ির আসবাবপত্র সহ নানা দ্রব্য তৈরিতে সিদ্ধহস্ত এই সংস্থা। ধীরে ধীরে সংস্থার তৈরি পণ্য সারা বিশ্বেই পরিচিতি লাভ করতে চলেছে।সংস্থার গ্রুপ সিইও বঙ্গসন্তান সুন্দরম চৌধুরী। তিনি এই বাংলার মাটি থেকে ব্যবসা শুরু করতে উদ্যোগী হয়েছেন। কারণ, সুন্দরম চৌধুরী পারিবারিক সূত্রে ব্যবসায় অনুপ্রাণিত হয়েছেন তাঁর পিতা উত্তম কুমার চৌধুরীর দ্বারা।
আমদানি ও রফতানি শিল্পের অন্যতম পথিকৃৎ পিতা তাঁর ব্যবসায়িক জীবনের রোল মডেল, পরামর্শদাতা এবং গাইড। সুন্দরম চৌধুরী আর্থিক ব্যবস্থাপনা এবং বিপণনে MBA করে মাল্টি ন্যাশনাল ব্যাঙ্কের কর্মজীবন শুরু করেন। অদূর ভবিষ্যতে NSE এবং BSE-তে এই সংস্থাকে তালিকাভুক্ত করার স্বপ্ন নিয়ে ব্যবসাকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। তাঁর এই সংস্থার প্রতিটি পণ্য অত্যাধুনিক প্রযুক্তির দ্বারা তৈরি। এই সংস্থার তৈরি পণ্য বিশ্বের যে কোনও সংস্থার তৈরি পণ্যের গুণমানের সমান।
উইলসন ক্রডেজ ইন্ডিয়া প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি, এই প্রকল্প রূপায়নে সরাসরি প্রায় ৫০০০ মানুষের কর্মসংস্থান হবে। এছাড়া পরোক্ষ ভাবে আরও প্রায় লাখ খানেক মানুষের কর্মসংস্থান হবে। যা এই আর্থ সামাজিক কাঠামো তৈরিতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে। এবং বাংলার অর্থনীতির বিকাশ ঘটবে।
0 Comments