পড়ুয়াদের সঠিক পথের দিশা দেখিয়ে তাদের সমাজের প্রতি অবদান রাখার ক্ষেত্রেও এই মানব সম্পদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। ২০১৪ সালে পথ চলা শুরু হবার পর থেকে আজ পর্যন্ত শিক্ষাদানের ক্ষেত্রে তাদের এই যাত্রা পথ অত্যন্ত উল্লেখযোগ্য ।
দেশের কুড়িটি রাজ্য থেকে অত্যন্ত অভিজ্ঞতা সম্পন্ন শিক্ষকরা এই প্রতিষ্ঠানে শিক্ষাদানের জন্য আসেন। যার মধ্যে ১৪ জন অধ্যাপকের ঝুলিতে রয়েছে বিদেশের বিভিন্ন জায়গায় পড়াশোনা ও কাজের অভিজ্ঞতাও।
অ্যাডামাস বিশ্ববিদ্যালয় ইতিমধ্যেই প্রকাশ করেছে বেশ কয়েকটি পেটেন্ট এবং গড়ে তুলেছে নয়টি বিশেষ গবেষণা কেন্দ্র, যার মধ্যে রয়েছে স্টিম সেল রিসার্চ সেন্টারও। এছাড়া গবেষণার জন্য আদামস বাইরে থেকেও সাহায্য তহবিল হিসেবে ৯.৮২ কোটি টাকা পেয়েছে।
উল্লেখ্য গতকাল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর ডঃ সুরঞ্জন দাস অবসর গ্রহণের পর আজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর পদে নব নিযুক্ত হলেন। অ্যাডামাস বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর প্রফেসর সমিত রায় বললেন , " এই অধ্যাপক ও শিক্ষা কর্মীরা আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম সম্পদ।
তাঁরা কেবল অ্যাডামাসের মনোন্নয়নের দিকেই নজর দেন না বরং সমাজের প্রতি তাদের অবদানও অত্যন্ত উল্লেখযোগ্য। তাই আমরা মনে করি, এই ব্যক্তিত্বদের যথাযথ স্বীকৃতি লাভ ভীষণভাবে প্রয়োজন, যেহেতু অ্যাডামাস বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল বৌদ্ধিক সম্পত্তি এঁরাই এবং যাঁদের ছাড়া আমাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অসম্পূর্ণ।"
0 Comments